জানা গিয়েছে, লোকাল ট্রেনগুলি আগের মতোই প্রতিটি স্টেশনে তাদের নির্ধারিত সময়ের জন্য দাঁড়াবে, এবং যাত্রীদের ওঠানামার জন্য পর্যাপ্ত সময় থাকবে। যাত্রীদের আরামদায়ক এবং নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে পূর্ব রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
যাত্রীদের অনুরোধ করা হচ্ছে, ধৈর্য ও সতর্কতার সঙ্গে ট্রেনে ওঠানামা করুন এবং যেকোনো ধরনের গুজবে কান দেবেন না। পূর্ব রেলওয়ের লোকাল ট্রেনের স্টপেজের সময় যেমন ছিল, তেমনই থাকবে।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন শহরতলী স্টেশনগুলোতে ট্রেনগুলো যেন ৩০ সেকেন্ডের বেশি না থামে। ঘড়ি ধরে ৩০ সেকেন্ড দাঁড়াবে ট্রেন, তার বেশি নয়। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে যায় নেটপাড়ায়। ক্যানিং, ডায়মন্ড, নামখানা হোক বা বারাসাত, বনগাঁ - শিয়ালদহ ডিভিশনে কলকাতা থেকে শহরতলীর যাতায়াতের প্রধান ব্যবস্থা হল রেল। এই খবর দেখে রীতিমত আঁতকে ওঠেন নিত্য যাত্রীরা। জানা গিয়েছিল, এই অর্ডার আগেও ছিল। কিন্তু বহু ক্ষেত্রে তা বিভিন্ন ট্রেনের ক্ষেত্রে মানা হচ্ছিল না। ফের একবার এই অর্ডার জারি করে রেল।
কিন্তু এর জেরে বিতর্কও দেখা দিয়েছে। অনেকে মনে করছেন শিয়ালদহ ডিভিশনে প্রচুর মানুষ যাতায়াত করেন। বিশেষত অফিস টাইমে মারাত্মক ভিড় হয়। তাই এত কম সময়ে যেকোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।