উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী
---
সিতাই- দীপককুমার রায়
মাদারিহাট-রাহুল লোহার
নৈহাটি- রূপক মিত্র
হাড়োয়া- বিমল দাস
মেদিনীপুর-শুভজিত্ রায়
তালড্যাংরা- অনন্ত রায়চৌধুরী
ঘটনাটি ঠিক কী? জিতেছেন বেশিরভাগই, আবার হেরেছেনও কেউ কেউ। স্রেফ তৃণমূল নয়, চব্বিশের লোকসভা ভোটে রাজ্যে অনেকে কেন্দ্রেই দলের বিধায়কদের প্রার্থী করেছিল বিজেপিও।
যেমন, কোচবিহার। এই কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তথা অমিত শাহের 'ডেপুটি' নিশীথ প্রামাণিককে হারিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী জগদীশচন্দ্র বসুনিয়া। কোচবিহারেরই সিতাই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তিনি। আলিপুরদুয়ার কেন্দ্রে আবার জিতেছেন মাদারিহাটের বিজেপি বিধায়ক মনোজ টিগ্গা।
সাংসদ হয়েছেন নৈহাটির বিধায়ক, রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক, বাঁকুড়ার তালড্যাংরায় তৃণমূল বিধায়ক অরূপ চক্রবর্তী। সঙ্গে মেদিনীপুরের বিধায়ক জুন মালিক ও উত্তর ২৪ হাড়োয়ার বিধায়ক হাজির নূরুল ইসলামও। ২০০৯ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত অবশ্য বসিরহাটেরই সাংসদ ছিলেন নুরুল। এই ৬ কেন্দ্রে এবার উপনির্বাচন হবে।
এদিকে লোকসভা হেরে গিয়েছিলেন রাজ্যের ৩ বিধায়ক। রায়গঞ্জের কৃষ্ণ কল্যাণী, বাগদার বিশ্বজিৎ দাস ও রানাঘাট দক্ষিণের মুকুটমণি অধিকারী। উপনির্বাচন হয়ে গিয়েছে। একুশের বিধানসভা ভোটে বিজেপির টিকিটে জিতেছিলেন তাঁরা। পরে তৃণমূলে যোগ দিয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন লোকসভা ভোটে। ফলে বিধায়ক পদ থেকে আগেই ইস্তফা দিতে হয়েছিল ৩ জনকেই। উপনির্বাচনে এবার তৃণমূলের টিকিটের রায়গঞ্জে জিতেছেন কৃষ্ণ কল্যাণী। রানাঘাট দক্ষিণে র মুকুটমণি অধিকারী। বাগদা অবশ্য টিকিট পাননি বিশ্বজিত্ দাস। জিতেছেন তৃণমূলের মধুপর্ণা ঠাকুর।