কিন্তু অন্যদিকে প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে সরকারি ত্রিপল তাদের কাছে এসে পৌঁছাবে। শুকনো খাবারও যাবে গ্রাম বাসীদের কাছে পৌঁছে যাবে। পাশাপাশি এলাকাবাসীদের আরো অভিযোগ শাসকদলের সাথে যারা থাকে তারাই সরকারি সাহায্য পায় বেশি ক্ষেত্রে। অন্যদিকে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বা একটানা বৃষ্টির ফলে কয়েকটি বাঁধের ক্ষতি সম্ভাবনা আছে বলে দাবি গ্রামবাসীদের। যেহেতু একটানা বৃষ্টি চলছে।
অন্যদিকে নদী উত্তাল থাকায় গদখালী, বালি, চুনোখালি, ঝড়খালি, বিভিন্ন ঘাটে ফেরি চলাচলে এই মুহূর্তে বন্ধ। পর্যটকদের লঞ্চ বন্ধ রাখার নির্দেশ ও দেওয়া হয়েছে। সাথে মৎস্যজীবীদের মাছ ধরতে যাওয়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিভিন্ন সময় চলছে মাইকিং প্রচার। তবে কিছু ক্ষেত্রে চাষ যোগ্য জমি ক্ষতির সম্ভাবনা দেখছে এলাকার চাষিরা। কারন ধান চাষ ও সবজি চাষে ক্ষতি হতে পারে একটানা বৃষ্টির জল জমার কারণে। তবে আমপান, আয়লার মতন এবারের দুর্যোগে ডানা তেমন ক্ষতিকরতে পারিনি সুন্দরবনে। সে ক্ষেত্রে বিপদের হাত থেকে অনেকটাই রক্ষা পেয়েছে সুন্দরবনের বাসিন্দারা।