ঘটনাটি ঠিক কী? হাইকোর্টে মামলার শুনানি এখন ইউটিউবে লাইভ স্ট্রিমিং করা হয়। আদালত সূত্রে খবর, আদালতের মেনসন চলাকালীন হঠাৎ সেই ইউটিউব লাইভেই অশ্লীল ছবি দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কিছুই করা যাচ্ছিল না। শেষপর্যন্ত 'মোড অফ অপারেশন'টা দ্রুত 'প্রাইভেট' করে দেওয়া হয়।
এদিকে চলতি বছরে সেপ্টেম্বরে খোদ সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকড হয়েছিল! সেদিন যাঁরা সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল খুলেছিলেন, তাঁরা অনেকেই ব্যাপারটি দেখে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলেন। সকালে খুলেই সেখানে দেখা গিয়েছিল বিভিন্ন রকম ভিডিয়ো, যা সুপ্রিম কোর্ট সম্পর্কিত কিছু নয়। এবার কি তাহলে হাইকোর্টের ইউটিউব লাইভ হ্যাক হয়ে গেল? সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন অনেকেই। কিন্তু ইউটিউব লাইভ হ্যাক বলেই হাইকোর্ট সূত্রে খবর।
হাইকোর্ট সূত্রে খবর, সকালে ১০টা ৩৯ মিনিট নাগাদ ভার্চুয়াল শুনানিতে অংশ নেওয়ার লিংকে জয়েন করেন ওই ব্যক্তি। থাকেন ১০টা বেজে ৪৪ মিনিট পর্যন্ত। অশ্লীল ছবি অবশ্য় দেখা যায় ৪-৫ সেকেন্ড। তারমধ্য়েই হাইকোর্টের তরফে ইউটিউবে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের লিঙ্কটি প্রাইভেট করে দেওয়া হয়। বস্তুত, কিছুক্ষণ পর কোর্টের ভার্চুয়াল লাইভ স্বাভাবিকও হয়ে যায়।