দীর্ঘদিন ফরওয়ার্ড ব্লকে ছিলেন উত্তর দিনাজপুরের প্রভাবশালী এই নেতা। ১৯৯৬ সালে ভোটে জিতে রাজ্যের মন্ত্রী হন সৈরানি। তাঁর দাদা ছিলেন রমজান আলি। কলকাতার এমএলএ হস্টেলে তাঁর মৃত্যু হয়। তার পরই গোয়ালপোখর আসনে লড়াই করে বিধায়ক হন হাফিজ আলি সৈরানি এবং মন্ত্রীও হন। ২০০৬ সালে তিনি হেরে যান দীপা দাস মুন্সীর কাছে।
বহুদিন ফরওয়ার্ড ব্লকে থাকার পর দলের সঙ্গে তাঁর মতবিরোধ শুরু হয়ে যায়। ২০২২ সালের সেপ্টম্বর মাসে তিনি দলের সদস্যপদ ও নেতৃত্ব থেকে ইস্তফা দেন। পাশাপাশি তাঁর ভাইপো ইমরান আলি রমজ দলের কর্মপদ্ধতি নিয়ে একপ্রকার বিদ্রোহ করে বসেন। শেষপর্যন্ত ইমরান ও হাফিজ দুজনই ফরওয়ার্ড ব্লক ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেন। ২০২৩ সালে তাঁকে প্রদেশ কংগ্রেসের সহ-সভাপতি হিসেবে নিয়োগ করা হয়।