পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসনাবাদের বরুণহাটে স্থানীয় এক চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন অভিযোগকারিণী। অভিযোগ, ইঞ্জেকশন দিয়ে তাঁকে অজ্ঞান করে ধর্ষণ করেন অভিযুক্ত। শুধু তা-ই নয়, ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, আপত্তিকর ছবি তুলে সেগুলি সমাজমাধ্যমে ভাইরাল করার ভয়ও দেখাতেন তিনি। সেই ছবি দেখিয়েই একাধিক বার তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই রোগিণী। এমনকি অভিযুক্ত তাঁর কাছ থেকে চার লক্ষ টাকা নিয়েছেন বলেও দাবি অভিযোগকারিণীর।
মহিলার স্বামী কর্মসূত্রে ভিন্রাজ্যে থাকেন। অভিযোগকারিণী জানিয়েছেন, দিনের পর দিন অত্যাচার সহ্য করার পরে স্বামীকে গোটা ঘটনার কথা জানান তিনি। স্বামী বাড়ি ফিরলে হাসনাবাদ থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। সোমবার রাতেই অভিযুক্ত চিকিৎসককে গ্রেফতার করে পুলিশ। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পাশাপাশি অভিযোগকারিণীর গোপন জবানবন্দি নেবে পুলিশ।