আর জি কর কাণ্ডের পরে ওই হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপের বিরুদ্ধে প্রমাণ লোপাট এবং দুর্নীতির নানা অভিযোগ উঠেছে। দু’টি মামলাতেই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তিনি। সন্দীপ গ্রেফতার হওয়ার পরে তাঁর লাইসেন্স বাতিল করেছিল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল। রাজ্যের বৈধ চিকিৎসকদের তালিকা থেকেও তাঁর নাম বাদ পড়ে। তার পরে গত ১৪ অক্টোবর কাউন্সিলের ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিচারপতি পার্থসারথি সেনের এজলাসে মামলা করেন সন্দীপ। কিন্তু জরুরি ভিত্তিতে শুনানির আবেদন খারিজ করে কোর্ট।
এ দিন সন্দীপের আইনজীবী বলেন, লাইসেন্স বাতিল হওয়ার পর সন্দীপ নিজের বক্তব্য পেশ করার সুযোগ পাননি। জেলে বন্দি থাকায় কাউন্সিলের কারণ দর্শানোর নোটিসেরও জবাব দিতে পারেননি। সন্দীপের বক্তব্য না শুনেই তাঁর লাইসেন্স বাতিল করে ও রাজ্যের চিকিৎসক তালিকা থেকে নাম মুছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কাউন্সিল।