কী কারণে ওই হামলা তা এখনও জানা যায়নি। ঘটনাস্থলে গিয়েছে পুলিশ। তবে এখনও কোনও আততায়ীকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। গুলি চলার কারণও জানা যায়নি। ঘটনাস্থলে রয়েছে সুতি থানার পুলিশ। তদন্তকারীদের সূত্রে জানা যাচ্ছে, গুলি চালানোর ঘটনায় ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের একটি বাইক উদ্ধার করা গিয়েছে। অভিযুক্তদেরও খোঁজ চলছে। সাতসকালে এমন একটি ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবে আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত চলছে।
তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে গন্ডগোলের সূত্রপাত। ইয়াদের দোকানে গিয়েছিলেন কবিরুল শেখ নামে এক যুবক। আততায়ীদের ‘টার্গেট’ ছিলেন তিনি-ই। তবে গুলি কবিরুলের গায়ে না লেগে দোকনদার বিশুর বুকে লাগে। তাঁকে উদ্ধার করে জঙ্গিপুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাঁচানো যায়নি। ইতিমধ্যে বিশুর দেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানিয়েছে, জুয়াড়ি হিসাবে এলাকায় পরিচিত কবিরুল। জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করেই হয়তো তাঁর সঙ্গে শত্রুতা হয় আততায়ীদের। জঙ্গিপুর পুলিশ জেলা সুপার আনন্দ রায় বলেন, ‘‘দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করতে এলাকা জুড়ে তল্লাশি শুরু হয়েছে। খুনের কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।’’