অমবস্যায় অলক্ষ্মী দূর করার নিয়ম সারা হলে সন্ধ্যার পরে শুরু হয় লক্ষ্মীপুজো। দক্ষিণা কালীকেই লক্ষ্মী রূপে পুজো করা হয় এ দিন। এ দিন মন্দির খোলা থাকবে সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এবং বিকেল ৪টে থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত।
সন্ধ্যা নামতেই মন্দিরের চারদিকে সাতপাক ঘোরার পরে একটি খড়ের পুতুলে আগুন ধরিয়ে দূর করা হয় অলক্ষ্মীকে। অলক্ষ্মী বিদায়ের পর গোটা মন্দির ধোয়া হয় গঙ্গা জল দিয়ে। এরপর শুরু হয় লক্ষ্মী পুজো। এটাই কালী ঘাটের রীতি। দক্ষিণা কালীকেই মহালক্ষ্মী রূপে পুজো করা হয় দীপান্বিতা অমাবস্যার রাতে।
পশ্চিমে হুগলি নদী, উত্তরে চিৎপুর খাল, পূর্বে লবণাক্ত জলের হ্রদ, আর দক্ষিণে আদি গঙ্গা। এর মাঝের জায়গাটাই কালীক্ষেত্র। এই কালীক্ষেত্র শব্দটিই ভাঙতে ভাঙতে লোকমুখে কালীখেত থেকে কালীঘাট হয়েছে।