পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সূতি থানার কাশিমনগর ও পিলকি এলাকার আমবাগানে দীর্ঘ দিন ধরে জুয়ার আসর চলে। সেই আসরে স্থানীয় অন্তত ২০ জন যুবক টাকা খাটান। তাঁদেরই এক জন কবিরুল শেখ। তাঁর সঙ্গে দিন কয়েক আগে টাকার ভাগ নিয়ে কাশেমের ভাইয়ের গন্ডগোল হয়। এর পর গত মঙ্গলবার রাতে এক চায়ের দোকানে ফের বচসা শুরু হয়। সেখানে কাশেমের ভাইকে কবিরুল মারধর করেন বলে অভিযোগ। কাশেমের দাবি, সেই ঘটনারই বদলা নিতে কবিরুলকে খুনের পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি। কিন্তু গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে লাগে ব্যবসায়ী ইয়াদ শেখের বুকে।
জঙ্গিপুর পুলিশ জেলার সুপার আনন্দ রায় বলেন, ‘‘প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন ব্যবসায়ী। এ ছাড়াও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গিয়েছে। ধৃতকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।