এক পরিবেশবিজ্ঞানী বলছেন, ‘‘আতশবাজি কিনছেন অনেকে। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, তাতেও শব্দ হচ্ছে। ফলে, অন্য বাজি নয়, নিরি-র (ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট) কিউ আর কোড আছে কিনা, তা দেখে সবুজ বাজি কেনা দরকার। না হলেই শব্দবাজির ফাঁদে পড়তে হবে।’’
শব্দবাজি দেদার বিক্রির অভিযোগ থাকলেও কলকাতার নগরপাল মনোজ বর্মা জানাচ্ছেন, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে শব্দবাজি বেশি বাজেয়াপ্ত হয়েছে, বেশি সংখ্যক নিয়মভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, গ্রেফতারির সংখ্যাও বেশি। তাঁর কথায়, ‘‘অনেকেই আমাদের বলেছেন, এ বছরে শব্দবাজি কম ফেটেছে। তথ্য অনুযায়ীও তা দেখা যাচ্ছে। তবে যেটুকু অভিযোগ রয়েছে, তা-ও বন্ধ করতে পদক্ষেপ করব।’’