বিশ্ববিদ্যালয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যে ক্ষেত্রে নম্বর আপলোড হয়েছে, সে ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী ওই নম্বর নিতে সম্মত হতে পারেন। কিন্তু, তিনি রিভিউয়ের আবেদন করতে পারবেন না। কারণ, খাতার হদিস নেই। সে ক্ষেত্রে ওই পরীক্ষার্থী-সহ অন্য পরীক্ষার্থীদের বিকল্প প্রস্তাব দেওয়া হবে।সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থী যে পত্রে সর্বাধিক নম্বর পাবেন, সেই নম্বরই হারিয়ে যাওয়া পত্রে তিনি পেয়েছেন বলে ধরা হবে। এতেও পরীক্ষার্থী রাজি না হলে তাঁকে আবার পরীক্ষায় বসার অনুমতি দেওয়া হবে। এই ১২০টি খাতার মধ্যেকিছু খাতা পুড়ে গিয়েছে। অন্য খাতাগুলি জমাই পড়েনি বলে অভিযোগ।
যে তিন কলেজের পরীক্ষকেরা এই ১২০টি হদিসহীন খাতারবিষয়ে জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ওই তিন কলেজকে মৌখিক ভাবে কমিটি গঠনেরনির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কী ব্যবস্থা নেওয়া হল, সেই রিপোর্ট পাঠাতে বলা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। ক্যাম্পাস খুললে ‘অফিসিয়াল’ চিঠিপাঠানো হবে।
এ দিন ছাত্র সংগঠন এসএফআই দাবি করেছে, কলেজের গাফিলতির কারণে ১২০ জন পরীক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষায় যাতে কোনওদাগ না পড়ে, সেই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব নিতে হবে। পাশাপাশি, কলেজে এমন ঘটনায় যাঁরা জড়িত, বিশ্ববিদ্যালয়কর্তৃপক্ষের তরফে তাঁদের সামনে আনারও দাবি জানিয়েছে তারা।