স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সকালে বাচ্চারা পুকুর পাড়ে খেলার সময় দেহটি ভেসে থাকতে দেখে। তারা বিষয়টি বড়দের জানায়। খবর দেওয়া হয় স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য লীলা দে-কে। তিনি পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহ উদ্ধার করেছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, দিন দুই-তিন আগেই যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
কিন্তু এই যুবক কে? দেহ পুকুরে এল কী করে? তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। তিনি আত্মহত্যা করেছেন নাকি অন্য কোথাও খুন করে দেহ পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে, উঠছে সে প্রশ্নও। মামলা রুজু করে তদন্তে নেমেছে বারুইপুর থানার পুলিশ। জুন মাসে বারুইপুরের মদনপুর এলাকার এক তরুণীর দেহ একটি পুকুরে ভেসে ওঠে। দুদিন নিখোঁজ থাকার পর তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। অভিযোগ ওঠে তাঁকে গণধর্ষণের পর খুন করে দেহ পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় প্রেমিক-সহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। সেই ঘটনার রেশ না মিটতেই এই ঘটনায় এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।