রবিবার সন্ধের প্রতিবেশীরা গিয়ে দেখেন গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলছে স্বামী, স্ত্রী ও তাদের ৭ বছরের সন্তান। পুলিস সূত্রে খবর, মৃতরা হলেন, কুতুবউদ্দিন আলি(৩৫), পারভীন খাতুন(৩০) ও তাদের সন্তান মাহি নিহার(৭)। প্রতিবেশীরাই তাদের ফাঁস থেকে নামান। তারপর খবর দেওয়া হয় থানায়। হেমতাবাদ থানার পুলিস তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
কুতুবউদ্দিন একটি অনলাইন দোকানে কাজ করার পাশাপাশি কৃষি কাজও করত বলে জানিয়েছেন প্রতিবেশীরা। তার পরিবারে কেন এমন হল তা কেউই বুঝে উঠতে পারছেন না। পরিবারে বেঁচে রয়েছেন একমাত্র কুতুবউদ্দিনের বাবা। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিস।
স্থানীয় গ্রামপঞ্চায়েত সদস্য মহম্মদ মুস্তাফা বলেন, বিকেল পাঁচটা নাগাদ শুনলাম এই পরিবারের তিন জনই ফাঁস লাগিয়ে মারা গিয়েছে। এসে দেখলাম ফাঁস লাগানো অবস্থায় তিনজন ঝুলছে। তাদের নীচে নামানো হয়। মনে হচ্ছে কোনও পারিবারিক ঘটনা থেকেই এই ঘটনা ঘটেছে।