জানা গিয়েছে, জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি মাধব ডাঙা এলাকার বাসিন্দা বিশ্বনাথ শীল। তিনি বিজেপি-র মেখলিগঞ্জ উত্তর মন্ডলের সভাপতি ছিলেন। তাঁর অভিযোগ, এক প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আপ্ত সহায়ক (PA) পরিমল রায়কে এই টাকা দিয়েছেন। তাঁর দাবি, পরিমলবাবু কথা দিয়েছিলেন, ভাগ্নে ও অন্যান্য যুবকদের চাকরি করে দেবেন। কিন্তুু চাকরি দেননি বলে থানার দ্বারস্থ হয়েছেন।
যদিও বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক দধীরাম রায় বলেন,'পরিমল রায় নামে আমাদের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর কোন আত্মসহায়ক নেই। তিনি কাকে টাকা দিয়েছেন সেটা জানা নেই। তবে বিজেপিতে টাকা দিয়ে কেউ চাকরি দেন না। সেটা বিশ্বনাথ বাবু নিজেও স্বীকার করেছেন।
পাশাপাশি উনি বিধানসভার টিকিটের কথা বলছেন। অথচ উনি মেখলিগঞ্জের নেতা ছিলেন মেখলিগঞ্জ বিধানসভা এসসি সংরক্ষিত আসন। আর উনি ওবিসি সম্প্রদায়ের মানুষ। পাশাপাশি দধিরাম রায় আরও বলেন, বিশ্বনাথ শীল অনেকের কাছে টাকা নিয়েছে। দল বিরোধী কাজ করেছে জন্য অনেক আগেই আগে দলের সমস্ত পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় ইতিমধ্যেই ময়নাগুড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। নির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস বলে জানিয়েছেন জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশ সুপার উমেশ খান্ডবাহালে।