ঘটনাটি ঠিক কী? বিধায়করা এখন সাংসদ। রাজ্যের ৬ বিধানসভাকেন্দ্রে উপনির্বাচন হবে। কবে? ১৩ নভেম্বর। ৬ কেন্দ্রেই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে তৃণমূল। উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটিতে এবার প্রার্থী সনত্ দে। ভোটের মুখে সেই সনতেরই প্রশংসা করলেন মোহনবাগান শীর্ষকর্তা দেবাশিস দত্ত, ইস্টবেঙ্গলের দেবব্রত সরকার আর মহামেডানের মহম্মদ কামারুদ্দিন। সঙ্গে IFA সচিব অনির্বাণ দত্ত।
এদিকে এই ভিডিয়ো তৃণমূল এক্স হ্যান্ডেলে প্রকাশিত হওয়ার পর, সরব বিরোধীরা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'লিখিত অভিযোগ করেছি। IFA-র পশ্চিমবঙ্গ শাখার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। আমাদের পার্টি পক্ষ থেকে ইলেকশন কমিশনে শিশির বাজোরিয়া অভিযোগ করেছেন। IFA অটোনমাস নয়। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রীকে বলেছি যথাযথ ব্যবস্থা নিতে'।
মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডান কর্তাদের 'বিনা বাক্যব্যয়ে' পদত্যাগের দাবি তুলেছেন সিপিএম নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তাঁর মতে,' আপনারা পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়াজগতের কলঙ্ক। তৃণমূলের পক্ষে দালালি করতে হলে ক্লাব ছেড়ে রাস্তায় চলে যান'।
তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের পাল্টা দাবি, 'যাঁর সঙ্গে ময়দানের সম্পর্ক আছে, খেলার সম্পর্ক আছে। তাঁদের জন্য যদি তিন প্রধান কোনও একটা সিদ্ধোন্ত নেন। তার সঙ্গে অন্য জিনিস মেলানোর কী কারণ আছে! তারা তো স্পষ্টভাবে সেই যুক্তি দিয়ে জানিয়েছে। খেলার ও ময়দানের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলেই তাঁরা তাঁর সমর্থনে প্রচার করবেন। এটার সঙ্গে অন্য বিভ্রান্তির কোনও অবকাশ নেই'।