এই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল উঠেছে নিহতের খুড়তুতো ভাই শেখ শাহাদাতের বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুই পরিবারের মধ্যে দীর্ঘ দিন ধরেই বিবাদ রয়েছে। সম্প্রতি শাহাদাতের বাড়িতে চুরি হয়। এই ঘটনার জন্য শাহাদাতের পরিবার দায়ী করে বাহাদুরের পরিবারকেই। শত্রুতা আরও বৃদ্ধি পায়।
রক্তাক্ত বাহাদুরকে নিয়ে যাওয়া হয় রায়দিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে। কিন্তু সেখানকার চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়েছে। এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল পুলিশবাহিনী। এই প্রসঙ্গে সুন্দরবন পুলিশ জেলার সুপার কোটেশ্বর রাও বলেন, “এক জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।”
নিহতের পুত্রের অভিযোগ, কাকা শাহাদাতই তাঁর বাবাকে খুন করেছেন। তাঁর কথায়, “দুই পরিবারের মধ্যে বিবাদ ছিল ঠিকই। কিন্তু তাই বলে কাকা এমন করবে ভাবতে পারিনি। আমি চাই দোষীরা সবাই শাস্তি পাক।”