অন্তর্বর্তী উপাচার্য বলেন, ‘‘আমরা কী পদক্ষেপ করছি, তা জানতে চেয়েছে উচ্চশিক্ষা দফতর। সাতটি কর্মদিবসের মধ্যে আমরা তা জানিয়ে দেব।’’ সিদ্ধান্ত হয়েছে, যে ক্ষেত্রে নম্বর আপলোড হয়েছে, সে ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী ওই নম্বর নিতে সম্মত হতে পারেন। কিন্তু তিনি রিভিউয়ের আবেদন করতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থী যে পত্রে সর্বাধিক নম্বর পাবেন, সেই নম্বরই তিনি হারিয়ে যাওয়া পত্রে পেয়েছেন বলে ধরা হবে। তাতেও সেই পরীক্ষার্থী রাজি না হলে তাঁকে আবার পরীক্ষায় বসার অনুমতি দেওয়া হবে।
শান্তা আরও জানান, একটি খাতার ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, টপশিটে সেটির উল্লেখ থাকলেও ভিতরে খাতা নেই। এই ক্ষেত্রে কী সিদ্ধান্ত হবে, সেই বিষয়ে একটি কমিটি গড়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের খবর, এর মধ্যে ফল প্রকাশ করা হবে। তার পরে এই খাতাগুলি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কারণ, কাউকে যদি সব পত্রের মধ্যে সর্বাধিক প্রাপ্ত নম্বর নিতে বলা হয়, তার আগে ফল প্রকাশ করা জরুরি।