সায়ন কোর্টে জানান, মহিলার স্বামী দরজি। স্ত্রীর ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাঁর নগ্ন ছবি তোলা ও বিভিন্ন পুরুষের সঙ্গে যৌন সংসর্গে বাধ্য করতেন তিনি। ওই শারীরিক মেলামেশার ভিডিয়ো করতেন তিনি। সায়নের আরও অভিযোগ, সেই সব ছবি ও ভিডিয়ো বাংলাদেশের কোনও ব্যক্তিকে বা গোষ্ঠীকে পাঠাতেন অভিযুক্ত। তিনি মাঝেমধ্যে বাংলাদেশে গিয়ে টাকা নিয়ে ফিরতেন। বাংলাদেশের কয়েক জনকে বাড়িতে এনে মহিলাকে তাঁদের সঙ্গে শারীরিক সংসর্গ স্থাপনে বাধ্য করা হত। সায়নের দাবি, অভিযুক্ত পর্নোগ্রাফিক ব্যবসা ও সীমান্তে অবৈধ কার্যকালাপের সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু তাঁর স্ত্রী অভিযোগ করলে পর্যাপ্ত গুরুত্ব দেয়নি নাজিরগঞ্জ থানা। ঘটনাটিয় বড়সড় অপরাধ চক্র জড়িত বলে আবেদনকারীর তরফে অভিযোগ করা হয়। পরর্বতী শুনানি ১১ নভেম্বর।