প্রসঙ্গত, গত মে মাসে ঠাকুরপুকুরের ওই নেশামুক্তি কেন্দ্রে পৌলোমী ধর (২৮) নামে এক তরুণীর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। সেই ঘটনায় আদালতের দ্বারস্থ হয় মৃতার পরিবার। তাদের অভিযোগ, পুলিশ এই ঘটনার যথাযথ তদন্ত করছে না। মৃতার পরিবারের আইনজীবী কোর্টে জানিয়েছিলেন যে, তরুণীর গলায় ফাঁস দেওয়া দেহ উদ্ধার হয়েছিল বলা হচ্ছে। ওই কেন্দ্রে ওড়না, কাচের চুড়ির মতো জিনিস নিষিদ্ধ ছিল। তা হলে ওড়না এল কী ভাবে? আরও অভিযোগ, মৃত্যুর পরের দিন পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছিল। সেই সঙ্গে পরিবারকে না জানিয়েই দেহ সরানো হয়েছিল। যদিও সরকারি কৌঁসুলি দাবি করেন, যথাযথ তদন্ত হচ্ছে। ময়না তদন্তের ভিডিয়ো রেকর্ডিংও আছে।