ননীগোপালের অভিযোগ, অবৈধ ভাবে চুক্তিপত্রের ব্যবহার করে ছোট ছোট ভাগে জমি বিক্রি করে দিচ্ছিল অমিত ও তার সঙ্গীরা। ননীগোপালের দাবি, বর্তমানে ওই জমির বাজারমূল্য প্রায় ১৪ কোটি টাকা। এর পরেই অমিত-সহ তিন জনের বিরুদ্ধে যাদবপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ননীগোপাল। শুক্রবার ধৃতদের আলিপুরের অতিরিক্ত মুখ্য বিচারবিভাগীয় বিচারকের আদালতে পেশ করা হয়।
এ দিন অভিযুক্তদের তরফের আইনজীবীরা মুখ্য বিচারবিভাগীয় বিচারকের আদালতে ওই মামলার শুনানির দাবি করেন। মামলা সরানোর দাবিতে আদালতের মধ্যেই হট্টগোল শুরু করেন অভিযুক্তদের আইনজীবীরা। এর পরেই অতিরিক্ত মুখ্য বিচারবিভাগীয় বিচারক ওই মামলা মুখ্য বিচারবিভাগীয় বিচারকের আদালতে স্থানান্তরিত করেন। সেখানে মামলার শুনানিশুরু হয়। সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পরে তিন অভিযুক্তকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে পাঠান বিচারক।