মৃত ওই গৃবধূর নাম আমিনা মোল্লা(৪৭)। ক্যানিং থানার পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করে। স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে ক্যানিংয়ের দাঁড়িয়া পঞ্চায়েতের গোবরামারী গ্রামের বধু আমিনা। বেশকিছু দিন যাবত ওই বধূর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে প্রতিবেশী মহসিন মোল্লার।
অভিযোগ ওই বধুকে নিয়ে ক্যানিং বিডিওতে আবাস যোজনায় ঘরের নাম এসেছে কিনা জানতে মহসীন মোল্লা ক্যানিংয়ের একটি আবাসিক লজে উঠেছিল। অভিযোগ সেখানে ওই বধূকে ধর্ষণ করে খুন করে। পরে গোটা ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য লজ থেকে বের করে স্থানীয় এক চিকিৎসা কেন্দ্রে বধুর মৃতদেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় মহসিন।
এমন ঘটনায় ক্যানিং বাজার এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর যায় ক্যানিং থানার পুলিসের কাছে। ক্যানিং থানার পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ডাক্তারি পরীক্ষার পর মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায়। মৃত বধূর পরিবার লিখিতভাবে অভিযোগ করে বলে জানা যায়। অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবিও তোলে তারা। এতদিন অভিযুক্ত পালিয়ে বেড়াচ্ছিল।