নৈহাটির তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে বলেন, “ভিডিয়ো দেখে জীবনকৃষ্ণের সঙ্গে দেখা করেছি। পঞ্চায়েত ও থানায় উনি অভিযোগ করেছেন। চাকরি বা কিছু পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী। টাকার কথা কাউকে না বলার জন্য হুমকি দিয়েছেন বলে শুনেছি।” তাঁর কথায়, “যারা গরিব মানুষকে ঠাকায়, তাদের লোকসমাজে মুখ দেখানো উচিত না।”
রূপক বলেন, “ভোটের আগে কুৎসা রটাতেই এ সব করা হচ্ছে। যিনি এ কথা বলেছেন, তিনি আমার বাড়িতে জঙ্গল পরিষ্কার করতেন। এক দিন বাড়িতে কেউ ছিল না। সেই সুযোগে আলমারি খুলে জীবনকৃষ্ণ সোনার গয়না চুরি করেন। ঘটনাটি ২০১৫ সালের। তখন জেঠিয়া থানা ছিল না। বীজপুর থানায় অভিযোগ করেছিলাম। কিছু জিনিস উদ্ধারও করে পুলিশ। এখন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে এগুলি করা হচ্ছে।”