সোমবার পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, “রাজ্য জানিয়েছে, যে এলাকায় নেটের সমস্যায় অ্যাপ কাজ করবে না, সেখানে উপভোক্তাদের বর্তমান বাড়ি ও বাড়ি তৈরির প্রস্তাবিত জমির ছবি অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ-সহ তুলতে হবে। পরে তা তথ্য-সহ কম্পিউটারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে আপলোড করতে হবে।” জেলা থেকে রাজ্যকে পাঠানো ‘শ্যাডো জ়োন’-এর (যেখানে কোনও টেলিকম সংস্থার নেটওয়ার্ক নেই) তালিকার থাকা এলাকাগুলির জন্যই শুধু এই নিয়ম করা হয়েছে।
অনিয়ম রুখতে উপভোক্তা, তাঁর বাড়ির ছবি ও প্রস্তাবিত জমির ছবি অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ-সহ (জিও ট্যাগিং) অ্যাপে তোলার নিয়ম করেছে রাজ্য। কিন্তু নিরবচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক না থাকায় কোথাও ‘হটস্পট’ সক্রিয় করে মোবাইল বাঁশের ডগায় তুলে অন্য মোবাইলে ওয়াইফাই দিয়ে অ্যাপ চালাতে হয়েছে সমীক্ষকদের। কোথাও কিছুতেই নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়নি।
নিয়মের এই ব্যতিক্রমে অনিয়মের আশঙ্কা নেই তো? প্রশাসনের ওই আধিকারিক বলেন, “সেই সম্ভাবনা নেই। উপভোক্তা ও বাসস্থানের ছবি ‘লোকেশন অন’ করে তোলা হবে।”