ঘটনার সূত্রপাত সোমবার রাতে। অভিযোগ, কয়েক জন বহিরাগত যুবক হঠাৎই হাসপাতালের ভিতর ঢুকে পড়েন। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন কয়েক জন আয়া এবং চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তারক্ষীও। সহকারী সুপারকে সামনে পেয়ে তাঁরা হাসপাতালের অস্থায়ী এবং চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের বেতন না আটকানোর দাবি তোলেন। হাসপাতালের ভিতর আয়াদের থাকতে দিতে হবে বলেও দাবি তোলা হয়। দাবি মানতে রাজি হননি সহকারী সুপার। অভিযোগ, তার পরই তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। চিঠিতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে স্থানীয় এক যুবকের নামে অভিযোগ জানিয়েছেন সহকারী সুপার। অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিক।
প্রসঙ্গত, আরজি কর-কাণ্ডের পর সেখানকার কয়েক জন চিকিৎসক এবং পড়ুয়ার বিরুদ্ধে ‘থ্রেট কালচার’ বা ‘হুমকি সংস্কৃতি’ চালানোর অভিযোগ এনেছিলেন জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশ। তাঁদের সেই অভিযোগ ঘিরে তোলপাড় শুরু হয়। সেই আবহেই এ বার প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হল ক্যানিং হাসপাতালের সহকারী সুপারকে।