আর জি করের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের সমস্ত মেডিক্যাল কলেজে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সুনিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছিল জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট। সেই মতো সরকারি হাসপাতালেরসুরক্ষা ও নিরাপত্তা পরিস্থিতিখতিয়ে দেখতে সিকিয়োরিটি অডিট কমিটি গঠন করেছিল রাজ্যসরকার। পাশাপাশি, সমস্ত মেডিক্যাল কলেজে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা লাগানোর কাজ শুরু হয়েছে। মোতায়েন হচ্ছে পুলিশবাহিনী। নিরাপত্তা ও সুরক্ষার সেই কাজসংশ্লিষ্ট হাসপাতালের পক্ষে কতটা পর্যাপ্ত, অডিট কমিটি তা খতিয়ে দেখছে।
এ দিন প্রথমে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ এবং বিকেলে এসএসকেএমে আসেন কমিটির সদস্যেরা। দুই জায়গাতেই প্রায় দু’ঘণ্টা করে বৈঠক হয়। সেখানে সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, রাজ্যের কার্যনির্বাহী স্বাস্থ্য-শিক্ষা অধিকর্তা, পুলিশ ও জুনিয়র চিকিৎসকদের বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রতিনিধি-সহ অনেকে হাজির ছিলেন।
এসএসকেএমের বৈঠক শেষে সুরজিৎ বলেন, ‘‘গোটা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হল। কোথায় কী প্রয়োজন, তা-ও দেখা হল।’’সূত্রের খবর, হাসপাতালে কত সিসি ক্যামেরা আগে ছিল, এখন কতগুলি, কোথায় লাগানো হচ্ছে, পুলিশ কোথায় কত মোতায়েনরয়েছে, তাদের মধ্যে সমন্বয় কী ভাবে হচ্ছে, প্যানিক বোতাম-সহ সুরক্ষার অন্যান্য দিক সম্পর্কে বিশদে আলোচনা করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমেও বিষয়টি কমিটির সদস্যদের সামনে উপস্থাপন করেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।