এই জল্পনার পিছনে কারণও রয়েছে। সভামঞ্চ থেকেই প্রচার হয় যে, মিঠুনের মানিব্যাগ খোয়া গিয়েছে। জানা গিয়েছে, মিঠুন আসবেন শুনে ধানবাদের কাছে নিসায় জনসমাগম ভালই হয়েছিল। গাড়ি থেকে নামার পরেই ঠেলাঠেলি শুরু হয়ে যায়। তখনই সঞ্জয় খেয়াল করেন তাঁর পকেটে মানিব্যাগ নেই। এর পরে স্থানীয় পুলিশ এবং বিজেপি কর্মীদের বিষয়টা জানান তিনি। তখনই এক স্থানীয় বিজেপি নেতা মঞ্চ থেকেই ঘোষণা করেন, “যো ভি মিঠুনদা কা মানিব্যাগ লিয়া হ্যায়, ওহ আকে লওটা দিজিয়ে। উস মে মিঠুনদা কা জরুরি কাগজ হ্যায়।’’ জরুরি কাগজপত্র থাকা মিঠুনের মানিব্যাগ খোয়া গিয়েছে ঘোষণার পরেও অবশ্য তা পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে সঞ্জয় বলেন, ‘‘আমার ব্যাগে খুব বেশি টাকাপয়সা যে ছিল তা নয়। তবে আধার কার্ড এবং ব্যাঙ্কের ডেবিট কার্ড ছিল। নিয়ম মেনেই পুলিশে জানাতে হয়েছে।’’ আর মিঠুনের মানিব্যাগ খোয়া গিয়েছে বলে যে জল্পনা তা নিয়ে সঞ্জয়ের দাবি, গোটাটাই ভুল বোঝাবুঝিতে হয়েছে।
মিঠুন আসছেন বলে পুলিশ নিরাপত্তা পর্যাপ্তই ছিল। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় নেতারা। এর মধ্যে মিঠুন অথবা তাঁর সহকারীর মানিব্যাগ খোয়া গিয়েছে খবরে অস্বস্তি তৈরি হয় বিজেপি শিবিরে। নেতারাও খোঁজ খবর নেন বলে জানা যায়।