শুভেন্দু যে পোর্টাল চালু করছেন, সেখানে তরুণ প্রজন্মের শিক্ষিত, সব ধরনের চাকরিপ্রার্থীর নাম নথিভুক্ত করার আবেদন করা হবে। পরের ধাপে চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে নবান্ন অভিযানের পরিকল্পনা রয়েছে, যেখানে দলীয় পতাকা ছাড়াই নেতৃত্ব দেওয়ার কথা শুভেন্দুর। এই পরিকল্পনা রূপায়ণের দায়িত্ব কৌস্তভ বাগচীর। শুভেন্দুর বক্তব্য, “যত ক্ষণ না ওবিসি-জট কাটছে, রাজ্যে নিয়োগ হবে না। উনি (মমতা) ভোটের জন্য সবাইকে ওবিসি করেছেন। ওবিসি কমিশনের অনুমোদন নেননি।” ৬ লক্ষ স্থায়ী পদ অবলুপ্ত করার অভিযোগ করে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রকেও বিঁধেছেন তিনি। তৃণমূলের নেতা কুণাল ঘোষের পাল্টা, “যাঁদের কাজ থাকে না, তাঁরা সকাল হলেই গঙ্গার ধারে, জাদুঘরে ঘুরে বেড়ান! ওঁর (শুভেন্দু) তেমনই অবস্থা।” ওই ধর্না-মঞ্চে গিয়েছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকার এবং কংগ্রেস নেতা কৃষ্ণা দেবনাথ, আশুতোষ চট্টোপাধ্যায়, সুমনরায় চৌধুরীরাও।