রেকর্ডে থাকা একজনের নাম কেটে দিয়ে অন্যজনের নাম সেখানে বসানো হবে এই আলোচনা চলছে ওই ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে এবং সরকারি ভূমি রাজস্ব বিভাগের অফিসে প্রভাব খাটিয়ে নাম পরিবর্তন করা হলে সে ক্ষেত্রে স্থানীয় নেতৃত্ব কোনরকম মাথা গলাবে না এই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে। যার বিনিময়ে টাকা পয়সা লেনদেনের কথাও শোনা যাচ্ছে আর এই ভিডিও সামনে আসতেই জেলার রাজনীতিতে দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে। বিজেপির বিভিন্ন পেজ থেকে এই অডিওকে পোস্ট করে যেমন দাবি করা হয়েছে কাটমানি কালচার আজও চলছে। এমনকি বিজেপির জেলা সভাপতি এই ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের সরাসরি যোগ রয়েছে বলে দাবি করেছেন।
অন্যদিকে তৃণমূল নেতা সুভাষ চাকীর বক্তব্য দলের কাছে এই সংক্রান্ত একটি অভিযোগ এসে পৌছেছে। অভিযুক্তর বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে সেটা দেখবে দল ও দলের নেতৃত্ব। তবে এটাও দেখার যে বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে সেটা আদৌ কোন তৃণমূল নেতার কি না? সেটা আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে। কারণ এখনকার দিনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে কারও গলায় যে কোন কথা বসানো যেতে পারে সেই কারণেই দলের কাছে যে অভিযোগ এসেছে তা যেমন খতিয়ে দেখা হবে তেমনই যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেটাও খতিয়ে দেখা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন সুভাষ চাকী।