হাসপাতাল সুত্রে খবর, আরজি কর হাসপাতালে এমার্জেন্সি বিল্ডিংয়ে দোতলায় ওটি রুম ৪টে। মাস ছয়েতক আগে ৩ নম্বর ঘরের ফলস সিলিংয়ের কিছুটা অংশ ভেঙে পড়ে। কিন্তু সেটা আর মেরামত করা হয়নি। ঘরটি বন্ধই ছিল। এরপর আজ ফলস সিলিংয়ে বাকি অংশটি ভেঙে পড়ে।
আরজি করের মেডিক্যাল অফিসার তাপস প্রামাণিক বলেন, 'সবচেয়ে স্বস্তির নিংশ্বাস যে ওখানে কোনও রোগী ছিল না। কোনও অপারেশন হচ্ছিল না। না হলে বড়সড় দুর্ঘটনা হত'। ৬ মাসে কেন মেরামত করা গেল না? তিনি জানান, 'এটা হয়েছে সন্দীপ ঘোষের সময়ে। ছড়ানো ছেটানো অবস্থায় পড়ে আছে। বর্তমান যাঁরা প্রশাসনে রয়েছে, তাঁরা তো সবে কাজে যোগ দিয়েছে।সিবিআই-ইডি-কে ফাইল দিতেই তো অবস্থা খারাপ'।
এর আগে, আরজি করের হস্টেলে হাতের শিরা কেটে আত্মহত্যাকর চেষ্ট করলেন নার্সিংয়ের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রী। আরজি করেরই ট্রমা কেয়ার সেন্টারের ভর্তি তিনি। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, রুমমেটদের সঙ্গে বচসার জেরে এই ঘটনা। সেই ঘটনা রেশ কাটতে না কাটতেই ফের বিপত্তি।