হরিশকে জিজ্ঞাসাবাদের পর তিনি তাঁর ব্যাগে প্রচুর পরিমাণে সোনার গয়না বহন করার কথা স্বীকার করেন। তাঁর ব্যাগ থেকে ৭৭০ গ্রাম সোনার গয়না- যার মধ্যে লকেট, রিং, চেইন, কানের দুল এবং চুড়ি ছিল। মোট ৩৮৫ গ্রাম ওজনের তিনটি রুপোর সিংহাসন। ৪০হাজার টাকা নগদ বাজেয়াপ্ত করা হয়। ইতোমধ্যেই অভিযুক্ত ব্যক্তি-সহ মূল্যবান জিনিসগুলি আরও তদন্তের জন্য আয়কর বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় হরিশ কেবল অনানুষ্ঠানিক বিলগুলি দেখিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, অন্যদিকে লটারি সংস্থার অফিসে তল্লাশি চালিয়ে বিপুল পরিমাণ হিসাব বহির্ভূত টাকার হদিশ পেল ইডি। দক্ষিণ কলকাতার লেক মলের কাছে ওই লটারি সংস্থার অফিসে টাকা গোনার যন্ত্র নিয়ে ঢুকেছন ইডি আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, টাকা গোনার কাজ চলছে। টাকার পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। যদিও এ বিষয়ে সরকারিভাবে ইডির তরফ থেকে এখনই কিছু জানানো হয়নি।