জানা গিয়েছে কুঁড়েভাঙার বাসিন্দা বাপি মিস্ত্রী গাছ কাটার কাজ করেন। এদিন গাছ কাটার কাজ করছিলেন। গাছকাটার যন্ত্রের তেল ফুরিয়ে যায়। এরপর ইঞ্জিনে পেট্রোল ভরার জন্য মুখের মধ্যে বিড়ি ধরিয়ে পেট্রোলের ড্রাম খুলতেই মুহূর্তের মধ্যে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ঘটে। জ্বলন্ত আগুনের শিখায় স্বামীকে পুড়তে দেখে উদ্ধার করতে দৌড়ে আসেন স্ত্রী রীণা মিস্ত্রী। তিনিও আগুনে পুড়ে জখম হন।
আগুন দেখে স্থানীয়রা দৌড়ে আসেন। ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড থেকে কোনওরকমে দম্পতিকে উদ্ধার করে। চিকিৎসার জন্য তড়িঘড়ি তাদের ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে আশাঙ্কাজনক অবস্থায় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের বার্ণওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ওই দম্পতি।
ঘটনা প্রসঙ্গে জখম বাপি মিস্ত্রী জানিয়েছেন, জ্বলন্ত বিড়ি মুখের মধ্যে ছিল। সেই সময় পেট্রোলের ড্রাম খুলেছিলাম। অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। আমার স্ত্রী আমাকে উদ্ধার করতে আসলে সেও পুড়ে যায়। বিড়ি থেকে যে এমন ভয়াবহ ঘটনা ঘটবে বুঝতে পারিনি।