পরিবারের লোকেদের দাবি, ঘড়িতে তখনম সাড়ে তিনটা। রবিবার বিকেলের দিকে টিউশনি পরে পায়ে হেঁটেই বাড়ি ফিরছিলেন এই কিশোরী। গ্রামের নির্জন রাস্তায় হঠাত্ তার পথ আটকান এক অপরিচিত যুবক। এরপর স্রেফ জঙ্গলে টেনে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টাই নয়, ওই কিশোরীর যৌনাঙ্গে বাইকের চাবি ঢুকিয়ে নির্যাতন চালানো হয় বলেও অভিযোগ। শেষে প্রবল যন্ত্রণায় যখন সে চিত্কার করে ওঠে, তখন চম্পট দেয় অভিযুক্ত। ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ওই কিশোরী এখন হাসপাতালে ভর্তি হয়। হাসপাতাল সূত্রে খবর, যৌনাঙ্গ রক্তক্ষরণ বন্ধ করার জন্য অস্ত্রোপচার করা হয়েছে গতকাল, রবিরার রাতেই। নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল। আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপার ওয়াই রঘুবংশী জানিয়েছেন, অভিযোগ জমা পড়েছে। তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে অভিযুক্ত এখনও অধরা। এর আগে, আলিপুরদুয়ারে বাড়ির পাশেই পুকুরে ভেসে ওঠেছিল ৬ বছরের শিশুকন্যা। ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ ওঠেছিল। গণধোলাইয়ের মৃত্যু হয়েছিল অভিযুক্তেরও।