জানা গিয়েছে, সেকেন্ড সেমিস্টারের পড়ুয়াদের খাতার নম্বর নিয়ে ক্ষোভ ছিল। এই ক্ষোভের পরই পড়ুয়ারা অভিযোগ করতে থাকে যে, খাতা ঠিকভাবে দেখা হয়নি। তাই পরীক্ষার খাতা রিভিউ করতে হবে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, রিভিউ করতে গেলে বাইরে থেকে শিক্ষক এনে সেটি করতে হবে। রিভিউ করার সময় দেখা যায়, একটা-দুটো নয় ৫০টি খাতায় নম্বরের গরমিল রয়েছে। আরও জানা যায়, খাতা চেক করার সময় যিনি খাতা দেখছেন তার সই থাকতে হয়। এবং প্রত্যেক পড়ুয়া কত নম্বর পেয়েছে সেটাও লিখতে হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে সেই ধরণের কোনও কিছু খাতায় উল্লেখ নেই। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই পড়ুয়ারা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। সোমবার দীর্ঘক্ষণ তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করেন বলে জানা গিয়েছে।
পড়ুয়ারা অভিযোগ তোলে যে, কীভাবে একজন অধ্যাপক এতগুলি খাতা না দেখে নম্বর দিতে পারেন। যদিও অন্যদিকে, যে বিভাগীয় অধ্যাপকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। তিনি দাবি করেছেন যে, খাতা দেখেই নম্বর দেওয়া হয়েছে। এবং তিনি সম্পূর্ণভাবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।