ফিরহাদ বলেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিতে সক্ষম এবং দিচ্ছেন। কাউকে এটা নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে না। আর অভিষেক? তাঁর কথায়, অভিষেক আমাদের সন্তান। যথা সময়ে দায়িত্ব নেবে। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় সবদিক সামলাতে সক্ষম'।
ঘটনাটি ঠিক কী? কসবাকাণ্ডের পর পুলিসের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভে তৃণমূলের অন্দরেই। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ বলেছিলেন, 'এনাফ ইজ এনাফ। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার বলেছেন পুলিস য়ে অস্ত্র উদ্ধার কর। আন্তঃরাজ্য অপরাধীদের আটকাও। তারপরেও হা করে বসে থাকা যাবে না। পুলিসকে বলব, অ্য়াক নাউ'। এরপর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে পুলিসমন্ত্রী করার দাবি তোলেন হুমায়ুন কবীর।
রেজিনগরের তৃণমূল বিধায়ক বলেন, 'এই মুহূর্তে রাজ্যের পুলিসমন্ত্রী হিসেবে এবং রাজ্যের যে মন্ত্রিসভা আছে, মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে চলুক। আগামী ভোটেও মুখ্যমন্ত্রী অভিষেকে নেতৃত্বেই আমরা লড়ব। কিন্তু তাঁর ডেপুটি হিসেবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিষেক হওয়ার দাবি আমি রেখেছি। এবং সেইসঙ্গে পুলিসমন্ত্রীও অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়কে চেয়েছি'। তাঁর মতে, 'পুলিসের কোথাও ছোটখাটো গাফিলতি আছে কিনা, পূর্ণ সময়ের একজন পুলিসমন্ত্রী থাকলে, আমার মনে হয় তার নজর এড়িয়ে ভালো কাজ ছাড়া কোনও খারাপ কাজ করতে পারবে না'।