জানা গিয়েছে, ঠাকুরদাস দাস তার সম্পত্তি, বাকি সমস্ত কিছুই ২০১৫ সালে তার মেয়ে হরিবালা দে ও জামাই গোপি দে কে সরকারি নিয়ম-বিধি মেনে দানপত্র করে দেন। দিন ১৫ আগে ঠাকুর দাস দাস যখন ওই সম্পত্তির খাজনা দিতে যান বিএলআরও অফিসে যান, ওখানে গিয়ে তিনি জানতে পারেন সেই সম্পত্তি তার নয়। ২০২২ সালে ওই সম্পত্তির আইনত বৈধ মালিক তার প্রতিবেশী সমাপ্তি শীল দাস ও সুশান্ত দাস। তখন তিনি বর্ধমানে গিয়ে ওই সম্পত্তির নকল দলিল তোলেন। সেই দলিলে তার মেয়ে এবং জামাই মৃত দেখানো হয়। এই বিষয়টি সম্বন্ধে প্রতিবেশী সুশান্ত দাসের কাছে জানতে চাওয়া হলে মারধরের হুমকি দেন।
এই বিষয়ে নাদন ঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। বেশ কিছুদিন চলে যাওয়ার পর কোনও প্রশাসনের তরফ থেকে কাজ না হওয়ায় তিনি মহাকুমার শাসকের দরবারে অভিযোগ জানান। যদিও এ বিষয়ে সমাপ্তি শীল দাস ক্যামেরার সামনে কিছু বলেননি, তিনি জানান ওঁরা এই বিষয়ে কিছু জানেন না।