পরে সভাকক্ষের বাইরে সজল অভিযোগ করেন, ‘‘কসবার ঘটনায় মেয়র পুলিশের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন। ওই ঘটনার পরে কাউন্সিলরেরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাই সেটি নিয়ে আলোচনা অত্যন্ত জরুরি ছিল। অথচ, সেই বিষয়ে বলতে গেলে বাধা দেওয়া হয়। এ তো বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা হল।’’
অধিবেশনে তৃণমূল পুরপ্রতিনিধি মীনাক্ষী গঙ্গোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, ‘‘শহরের উদ্যানগুলিতে রাতে বহিরাগতদের আনাগোনা বাড়ছে। তাই রাতে উদ্যানের গেট বন্ধ রাখা হোক।’’ তাঁর এই বক্তব্যের সমর্থনে সজল বলতে উঠে কসবা-প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। পরে সজলের অভিযোগের জবাবে পুরসভার এক শীর্ষ কর্তা বলেন, ‘‘অধিবেশন-কক্ষে রাজনীতি চলে না। ওঁর কোনও কণ্ঠরোধ করা হয়নি।’’