স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ ঝুপড়িতে আচমকা আগুন লেগে যায়। দ্রুত সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। কী থেকে আগুন লাগল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে আগুনে পর পর বেশ কয়েকটি ঝুপড়ি ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে।
দমকলমন্ত্রী বলেন, ‘‘সকালে আমরা খবর পাওয়ার পরেই দমকলের গাড়ি চলে এসেছিল। তার আগে স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাঁরা সহযোগিতা করেছেন। বিধায়ক সুপ্তি পাণ্ডেও এসেছেন। আগুন আপাতত নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। কিন্তু অনেক বড় বস্তি। আগুন আরও ছড়িয়ে পড়তে পারত, কিন্তু দমকলকর্মীদের তৎপরতায় বড় ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো গিয়েছে।’’
সুজিত আরও বলেন, ‘‘যাঁরা আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, স্থানীয় বিধায়ক এবং পুরপ্রতিনিধি তাঁদের সহযোগিতা করবেন। পুরসভা থেকে যা যা সাহায্য পাওয়ার কথা, সেগুলি আমি দেখব। এখন মূল কাজ আগুন নেভানো। এখানে তুলো, প্লাস্টিক-সহ বেশ কিছু দাহ্য পদার্থ ছিল। আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও ‘কুলিং প্রসেস’ চলছে। তাতে আরও কিছুটা সময় লাগবে। আমাদের সৌভাগ্য, হতাহতের কোনও খবর নেই।’’ ফরেন্সিক পরীক্ষার আগে আগুন লাগার কারণ সম্বন্ধে কিছু বলা যাবে না, জানিয়েছেন দমকলমন্ত্রী।