এই মামলায় নেশামুক্তি কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক ল্যাবরেটরিকে দিয়ে পরীক্ষা করানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। এ দিন সেই ফরেন্সিক রিপোর্ট ও মামলার কেস ডায়েরি কোর্টে জমা দেন রাজ্যের আইনজীবী। মৃতার পরিবারের আইনজীবী ময়ূখ মুখোপাধ্যায় এই ঘটনায় সিআইডি তদন্তের আর্জি জানান। তাঁর প্রশ্ন, নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও নেশামুক্তি কেন্দ্রে ওড়না মিলেছিল কী ভাবে? প্রসঙ্গত, তরুণীর দেহ উদ্ধার হয়েছিল গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগানো অবস্থায়। এই মামলায় আগেও একাধিক অসঙ্গতির কথা মৃতার পরিবারের আইনজীবীরা আদালতে তুলেছিলেন। আদালত জানিয়েছে, এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১১ ডিসেম্বর।