তদন্তকারীদের কথায়, গত সপ্তাহে প্রধান ময়না তদন্তকারী চিকিৎসকের দু’দিন ধরে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। ওই ময়না তদন্তের ভিডিয়োগ্রাফির পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। ময়না তদন্তের ক্ষেত্রে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। তার পরেই সিবিআইয়ের শীর্ষকর্তাদের নির্দেশ অনুযায়ী কল্যাণী এবং দিল্লি এমসে ময়না তদন্তের রিপোর্ট এবং ভিডিয়োগ্রাফি পাঠানো হয়েছিল। দিল্লি এমস-সহ একাধিক কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতালের ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি বোর্ড গঠন করা হয়। ওই বোর্ড প্রাথমিক একটি রিপোর্ট দিয়েছে। তবে চূড়ান্ত রিপোর্ট এখনও হাতে আসেনি।
ঘটনার দিন অর্থাৎ ৯ অগস্ট ওই ট্রাফিক সার্জেন্ট আর জি কর হাসপাতাল চত্বরে কর্তব্যরত ছিলেন। এ দিন তাঁর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। এ দিন প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে ভার্চুয়াল শুনানিতে অংশগ্রহণ করে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়। আজ, মঙ্গলবার সঞ্জয়-ঘনিষ্ঠ এক সিভিক ভলান্টিয়ার ও দুই পুলিশকর্মীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে। ওই দিন শনাক্তকরণের জন্য সঞ্জয়কে সশরীরে আদালতে পেশ করা হবে বলে সূত্রের খবর। এখনও পর্যন্ত মোট ২৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে দাবি। ওই মামলায় মোট সাক্ষীর সংখ্যা ৫১ বলে সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে।