উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সাল থেকে কলকাতা বইমেলায় যোগ দিয়ে আসছে বাংলাদেশ। প্রতি বছর তাদের প্রকাশনা ঘিরে চোখে পড়ার মতো উন্মাদনা থাকে বইপ্রেমীদের মধ্যে। ফলে, সেই প্যাভিলিয়নও আকারে যথেষ্ট বড় হয়। তবে আসন্ন কলকাতা বইমেলায় তাদের জায়গায় নতুন স্টলের অনুমোদনের সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়ে দিয়েছেন ত্রিদিব। তিনি বলেন, ‘‘ভবিষ্যতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কে বলতে পারে, ২০২৬ সালের বইমেলায় ফের বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করবে না? আগামী বছর যদি নতুন কোনও প্রকাশনা সংস্থাকে বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দ জায়গা দিয়ে দেওয়া হয়, তা হলে ২০২৬ সালে বাংলাদেশ বইমেলায় ফিরে এলে তাদের কোথায় জায়গা দেব?’’
গিল্ডের সম্পাদক সুধাংশুশেখর দে-র বক্তব্য, নতুন প্রকাশকদের সুযোগ দেওয়ার চেষ্টা সব সময়ে তাঁরা করেন। এ বারও বহু নতুন প্রকাশনা সংস্থা বইমেলায় স্টল দিতে চেয়ে আবেদন করেছে। তবে সেই সংস্থার প্রকাশনার মান কতটা উন্নত, তাদের কী কী বই আছে— সে দিকগুলি দেখার জন্য একটি দল আছে। তারাই পর্যালোচনা করে এ বিষয়ে রিপোর্ট দেবে। তার পরে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।