শুভেন্দু ছাড়াও বিজেপি পক্ষে বক্তৃতা করেন আসানসোল দক্ষিণের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল, কুমারগ্রামের বিধায়ক মনোজ ওরাঁও। এ ছাড়াও এই বিষয়ে বক্তৃতা করেন, ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের একমাত্র বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। শুভেন্দুর বক্তৃতা শেষে অধিবেশন কক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে যান বিজেপি বিধায়কেরা। বিরোধীদের জন্য বিধানসভায় শাসকদলের হয়ে অবস্থান স্পষ্ট করেন আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক। যে হেতু বিধানসভায় তৃণমূলের পক্ষে এই প্রস্তাব এনেছিলেন পরিষদীয়মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, শেষ পর্যায়ে তিনিও প্রস্তাবের পক্ষে বক্তৃতা করে আক্রমণ করেন কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদীর সরকারকে। পরে সংবাদমাধ্যমকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী অসত্য কথা বলে গিয়েছিলেন গতকাল। মোট চারটি বৈঠকে কেন্দ্রীয় সরকার ওয়াকফ সম্পর্কে মতামত জানতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। চারটির মধ্যে কেবল দু’টি মাত্র বৈঠকে প্রতিনিধিরা হাজির হলেও, কোনও মতামত দেননি। আর বিধানসভায় এই সংক্রান্ত আলোচনা অর্থহীন।"