তিনি এ দিন কলকাতা প্রেস ক্লাবে বলেছেন, “উভয় দেশের নাগরিক আদান-প্রদান, আলোচনা হোক। তা হলে পরিস্থিতিটা ভাল হবে। দরকারে আমাদের পাঠাক। ওঁদের বোঝাতে হবে, ভারতের মানুষ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেও নমাজ-সহ সব কিছু করতে পারে।” এই সূত্রে বিরোধীদের কটাক্ষ, মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের সঙ্গে কথা মেলে না তাঁর সরকারের মন্ত্রীদেরই। এই আবহে বাংলাদেশে ধৃত সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবিতে এবং সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদে আজ, বৃহস্পতিবার রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ে ‘সন্ত সমাজে’র ডাকে সমাবেশে থাকার কথা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। গত কয়েক দিনের মতো সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদে পথে নেমেছিল সিপিএমও। সন্তোষপুরের প্রতিবাদ মিছিলে ছিলেন দলের রাজ্য কমিটির সৃজন ভট্টাচার্য ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বসিরহাটেও প্রতিবাদ মিছিল করেছে সিপিএম।