মহিলার বক্তব্য, সেইসময় ইন্দ্রনীল তালুকদার তাঁকে আশ্বস্ত করেন যে, তাঁর স্বামীকে খুঁজতে সাহায্য করবেন। সেই সূত্রেই তৈরি হয় এক বন্ধুত্বের সম্পর্ক। ধীরে ধীরে সেই সম্পর্ক আরও গভীরে পরিণত হয়। ওই মহিলার অভিযোগ, ইন্দ্রনীল তালুকদার তাঁকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পর ওই মহিলা জানতে পারেন যে, ইন্দ্রনীল তালুকদারের সঙ্গে অনেক মহিলারই বেআইনি সম্পর্ক আছে। একথা জেনে যাওয়ার পরই শুরু হয় অত্যাচার। থানায় অভিযোগ করেন মহিলা।
এদিকে থানায় অভিযোগ করার পর থেকেই অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য ওই মহিলাকে প্রাণনাশের হুমকি দিতে থাকে অভিযুক্ত পুলিসকর্মী। এমনকি এরপরেও একদিন বেগবানের বাড়িতে গিয়ে অভিযুক্ত পুলিসকর্মী বলপূর্বক তাঁকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। এমনকি মারধরও করে। আরও অভিযোগ, রক্তাক্ত অবস্থায় স্থানীয় থানায় গেলেও কোনও অভিযোগ নেওয়া হয়নি। বরং তাঁর উপর চাপ আসতে থাকে কেস তুলে নেওয়ার জন্য।