ওপরদিকে খুনের অভিযোগও স্বীকার করে নেন চুনা কোড়ার স্ত্রী আম্বু কোড়া। এরপরই কাঁকসা থানার পুলিস আসলে অভিযুক্তকে পুলিসের হাতে তুলে দেন এলাকাবাসীরা। কাঁকসা থানার পুলিসের কাছেও খুনের অভিযোগ স্বীকার করে নেন স্ত্রী আম্বু কোড়া।
কাঁকসা থানার পুলিস দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। পাশাপশি ঘটনার তদন্ত শুরু করে কাঁকসা থানার পুলিস। কাঁকসা থানার এ সি পি সুমন জয়সওয়াল আম্বু কোড়াকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে জানতে পারেন, বাড়িতে স্বামি-স্ত্রী একাই থাকত। মাঝে মধ্যেই স্বামী-স্ত্রী'র মধ্যে অশান্তি লেগেই থাকত। গতকাল রাতে চুনা কোড়া ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় হাঁসুয়া দিয়ে গলা কেটে দেয় বলে জানান স্ত্রী আম্বু কোড়া।