রবিবার রাতে নামাজ পড়তে যাচ্ছিলেন পঞ্চায়েত সদস্য নুরউদ্দিন। সেই সময় কয়েক জন তার উপর চড়াও হয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপ মারতে শুরু করেন বলে অভিযোগ। এর পরে এলাকায় বোমা ফেলে ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেন তাঁরা। পঞ্চায়েত সদস্য-সহ আরও এক জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুলপি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয়েরা। সেখানে নুরউদ্দিনকে মৃত বলে জানান চিকিৎসকেরা। আহত ব্যক্তির চিকিৎসা চলছে হাসপাতালে। সূত্রের খবর, এলাকা থেকে বেশ কিছু বোমা উদ্ধার করা হয়েছে।
এই খুনের ঘটনার পরেই কুলপিতে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল নিয়ে অভিযোগ উঠেছে। কুলপি সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি আব্দুর রহিম মোল্লা তৃণমূল বিধায়ক যুবরঞ্জন হালদারের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন। ঘটনার প্রতিবাদে কুলপি থানার সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন তিনি এবং তাঁর সমর্থকেরা। সুন্দরবন পুলিশ জেলার সুপার কোটেশ্বর রাও জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছে। কে বা কারা খুন করেছে, তার তদন্ত করছে পুলিশ।