মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'আগের দিন বলেছিলাম বাড়ি, বাড়ি যেতে হবে। এর ফলে আমাদের পক্ষে চিহ্নিতকরণ করতে সুবিধা হচ্ছে। ২১ হাজারের বেশি জায়গা চিহ্নিত হয়েছে। এগারো হাজারের বেশি অভিযোগ এসেছে। অভিযোগ আসলেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কোনও কোনও আধিকারিকও এতে যুক্ত ছিলেন। ৩৭৩ সংস্থাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ১২ চুক্তি গাফিলতির কারণে বাতিল হয়েছে।২৩ আধিকারিককেও শো-কজ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সংস্থার সাথে মুখ্যসচিব মিটিং করেছেন। আশা করি তাদের থেকে সাহায্য পাব'।
ঘটনাটি ঠিক কী? ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে রাজ্যের প্রতিটি বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সরকার। রাজ্যজুড়ে যুদ্ধকালীন তত্পরতায় কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু জেলায় জেলায় বেশ কিছু জায়গায় পাইপ লাইন পৌঁছলেই জল মিলছে না বলে অভিযোগ।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'টেলিফোনের কাজ করতে দিয়েও রাস্তা ভেঙে দিয়ে পালিয়ে যায়। এদেরকে ওখানেই ধরতে হবে। ওদের ছেড়ে দেওয়া যাবে না। কোনও অজুহাত চলবে না'। তাঁর অভিযোগ, 'পিএইচই'তে যে সব ঠিকাদার কাজ করে, তারা অগ্রিম টাকা পেয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তাদের কাজ শেষ হচ্ছে না। ট্যাংক হয়েছে পাইপ লাইন নেই। আবার পাইপ লাইন আছে ট্যাংক নেই। আপনারা বলছেন ৯০ লক্ষ লোক জল পেয়েছে, তারা কি সত্যিই পেয়েছে? আমার মনে হয় একটা নিরপেক্ষ সংস্থা দিয়ে এর সমীক্ষা করা উচিত। সোর্স না দেখে পাইপ বসানো হয়েছে। এটা একটা মস্ত বড় ভুল। কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না'?