এ দিন বিচারপতি জানান, আগামী মঙ্গলবার মামলার পরবর্তী শুনানি। সে দিন সিবিআইকে জামিনের বিরোধিতায় বক্তব্য পেশ করতে হবে। প্রসঙ্গত, পার্থ-সহ এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্তেরা হাই কোর্টে জামিনের আর্জি করেছিলেন। পার্থ-সহ পাঁচ শিক্ষা আধিকারিকের জামিন নিয়ে দ্বিমত হন বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিংহ রায়। তাই প্রধান বিচারপতি এই মামলাটি বিচারপতি চক্রবর্তীর এজলাসে পাঠিয়েছেন।
পার্থেরা ‘প্রভাবশালী’, এই যুক্তিতে জামিন দিতে চাননি বিচারপতি সিংহ রায়। পার্থের আইনজীবী এ দিন দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীওয়ালের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘‘পার্থের থেকে অনেক বেশি প্রভাবশালী ছিলেন কেজরীওয়াল। তিনি জামিন পেলে পার্থ পাবেননা কেন?’’ এ দিন বাকি দুই অভিযুক্ত সুবীরেশ ভট্টাচার্য এবং কল্যাণময় ভট্টাচার্যের আইনজীবীর বক্তব্য, ‘‘এঁরা দীর্ঘদিন ধরে জেলে আছেন। তাঁরা যে দফতরের সঙ্গে ছিলেন সেই দফতর দুর্নীতিতে জড়িত থাকলেও অভিযুক্তদের তার জন্য দায়ী করাযায় না।’’