মূলত সদস্য সংগ্রহ নিয়েই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। সেই সূত্রেই বিধায়কদের একাংশ অভিযোগ করেছেন, জেলার নেতারা নিজেদের মতো করে সিদ্ধান্ত নেন। বিধায়কদের পাল্টা প্রশ্ন, সংগঠন সম্পর্কে তাঁদের মতামত, পর্যালোচনা তাঁরা কার কাছে জানাবেন? রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সুনীল বনসলের সঙ্গে অবিলম্বে আলোচনায় বসতে চান বলেও জানিয়েছেন কেউ কেউ। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু আগে একাধিক বার বলেছিলেন, তিনি দলের সাংগঠনিক দায়িত্বে নেই। ফলে, সাংগঠনিক কোনও বিষয় তিনি দেখেন না। পরিষদীয় বৈঠকে এই প্রশ্ন ওঠা সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় অস্বীকার করে রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তথা আসানসোল দক্ষিণের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল অবশ্য বলেছেন, “অধিবেশন শুরু ও শেষের দিন নিয়ম করে বিরোধী দলনেতা পরিষদীয় দলের সঙ্গে বৈঠক করেন। দলীয় দফতরে করা হয়েছিল, যাতে সংগঠন-মন্ত্রীও (সাধারণ সম্পাদক, সংগঠন) থাকতে পারেন।” বিধানসভার অধিবেশন শেষ হওয়ার পরে এ বার বিধায়কদের নিজের এলাকায় সদস্য সংগ্রহ অভিযানে নামার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর।