তার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক সংস্থা এগ্জ়িকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠকে তদন্ত রিপোর্ট, সাক্ষীদের বয়ান এবং প্রাক্তন ওই রেজিস্ট্রারের জবাবি চিঠি খতিয়ে দেখা হয়। সেই বৈঠকেই সুবীরকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য সুবীরের উদ্দেশে একটি বিবৃতি দিয়ে জানান, প্রাক্তন ওই রেজিস্ট্রারকে জরুরি ভিত্তিতে বরখাস্ত করা হচ্ছে। বরখাস্ত হওয়ার কারণে তিনি অবসরকালীন কোনও সুযোগসুবিধা পাবেন না বলে জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে সুবীরের উদ্দেশে এ-ও বলা হয়েছে যে, তাঁর কাজের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের যে ক্ষতি হয়েছে, সে বাবদ অর্থও দিতে হতে পারে তাঁকে।
প্রসঙ্গত, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরেও রেজিস্ট্রার পদে ছিলেন সুবীর। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হওয়ার পর সুবীরের পরিবর্ত হিসাবে আশিস সামন্তকে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসাবে নিয়োগ করা হয়।